বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করবেন যেভাবে
বর্তমান সময়ে অর্থ উপার্জন অতি সহজ একটি বিষয় যদি আপনার উৎসগুলো জানা থাকে। যারা বেকার জনগোষ্ঠী অনলাইনে হুদাই ঘোরাফেরা করেন তারা চাইলে সময়টা কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আজকের পোস্টে আমরা জানবো বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার কিছু কিছু সিক্রেট উৎস। বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে চাইলে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
বর্তমান সময়ে আপনার কাছে একটি মোবাইল অথবা কম্পিউটার আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে আপনিও বিভিন্ন সাইটে কাজ করে সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ভূমিকা
বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ছোট থেকে বড়, বেকার থেকে চাকরিজীবি সবাই ইন্টারনেটে সাথে জড়িত। একটি স্ম্যার্টফোন এবং ইন্টারনেট সংযোগ নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আমরা মোবাইল ও কম্পিউটার দিয়ে হুদাই সময় ব্যয় করি কিন্তু আমরা চাইলেই একটু সময় ব্যয় করে কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারি। এটা করার জন্য আমাদের মোবাইল অথবা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে যেটা আমাদের আছেই। এখন শুধু আমাদের উৎসগুলো সম্পর্কে জানতে হবে যে কোন কোন উৎস থেকে আমরা বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারি।
অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
অনলাইন থেকে ইনকাম করা আর দিবাস্বপ্নের মতো নয়। আপনি যদি কোন একটি বিষয়ে একটু দক্ষ হন তাহলে অনলাইনে কাজের কোন অভাব নেই। কারণ তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর এই যুগে মানুষ ঘরে বসে বিভিন্ন ধরণের সেবা পেতে যায়। তাই আপনি পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ক্লায়েন্ট অথবা নিজের কাজ করে উপার্জন করতে পারি। এখন আমরা এমন কিছু উপার্জনের মাধ্যম সম্পর্কে জানবো। যে মাধ্যমে আপনি বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারি। তবে কিছু কিছু মাধ্যমে আপনি একটু বিনিয়োগ করা লাগতে পারে।
ব্লগিং করে আয় করুন
ব্লগিং করা বলতে আমরা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে মানুষকে সাহায্য করাকে বুঝি। যারা ব্লগিং করে তাদের নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট থাকে যেখানে তারা মানুষের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে থাকে। মানুষ তাদের প্রয়োজনীয তথ্য পড়তে আসে এবং ুউপকৃত হয়। ব্লগিং থেকে অনেক উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায় যেমন গুগল অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অর্থাৎ অন্যের পণ্য বিক্রি করে বা অন্য কোন উপায়ে।
একটি সময় সবগুলো একসাথে ব্যবহার করে আপনি প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন।এটা করতে একটু সময় এবং শ্রম দুটোই লাগবে। আপনি যখন আপনার সাইটে মানুষের প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ভরে রাখবেন তখন মানুষ আপনার সাইটে আসার জন্য ভিড় করবে এবং তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য পড়বে এভাবে আপনার সাইটের ট্রাফিক বা ভিজিটর বাড়বে।
এই ভিজিটররাই আপনার আয়ের একমাত্র উৎস। তাদের উপর নিভর্র করবে আপনি ব্লগিং করে কেমন টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ভিজিটররা বেশি বেশি আসলে গুগল কতৃপক্ষ আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দিয়ে দিবে। ভিজিটররা যদি কন্টেন্ট পড়তে পড়তে বিজ্ঞাপনে "ক্লিক" করে তখন আপনি অর্থ পাবেন। মানে হলো যত বেশি মানুষ আপনার সাইটে ভিজিট করবে আপনি ততবেশি "ক্লিক" পাবেন এবং আপনার ততবেশি অর্থ উপার্জন হবে। তাই বলা যায় যে ব্লগিংয়ের আয় নিভর্র করে ট্রাফিকের ওপর।
ঘরে বসে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করুন
Google AdSense থেকে আমরা অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারি! এটা কি আদৌ সম্ভব? কিভাবে আমরা গুগল অ্যাডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করতে পারি? সেখান থেকে কত সময় টাকা ইনকাম করা যায়? আসুন জেনে নিই সেই সম্পর্কে।
Google AdSense হলো গুগল কতৃক ইন্টারনেট ভিত্তিক বিজ্ঞাপন যা গুগল নিজেই চালায়। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে গুগল বিজ্ঞাপন কিনে নেয় অর্থের বিনিময়ে তার পৃষ্ঠপোষকতায় তারা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রর্দশন করে অর্থ উপার্জন করে। উক্ত বিজ্ঞাপন থেকে আয়কৃত অর্থের ৭ শতাংশ গুগল প্রকাশকদের দেয় বাকি অর্থ নিজের কাছে রেখে দেয়। এভাবে আমরা বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারি।
মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
ফ্রিল্যান্সিং কথাটির সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। তরুণ সমাজের আয়ের একটি উৎস হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। অনেকে এটি পার্টটাইম জব আবার কেউ কেউ ফুলটাইম জব হিসেবে নিয়েছে। অধিক দক্ষ যারা তারা এটিকে লাইফটাইম পেশা/ ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অনেক ধরণের কাজ পাওয়া যায়। যেমনঃ
- ওয়েব ডিজাইন।
- ডাটা এন্টি।
- কন্টেন্ট রাইটিং।
- ফেসবুক মার্কেটিং।
- গ্রাফিক্স ডিজাইনার।
- অ্যাপ মার্কেটিং।
- ভিডিও এডিটিং।
- ই-মেইল মার্কেটিং।
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট।
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।
- সার্চ ইঞ্জিন।
- সাইবার সিকুরিটি।
- ডিজিটাল মার্কেটিং।
- লোগো ডিজাইনার।
- কন্টেন্ট ক্রিয়েটর।
উক্ত কাজগুলো আমরা অনেক মার্কেটপ্লেসে পাব। এখন আমরা মার্কেটপ্লেসের নামগুলো জানবো।
- ফাইবার (Fiverr)।
- ফ্রিল্যান্সার ডট কম ( Freelancer. Com)
- আপওর্য়াক (Upwork)
- পিপল পার আওয়ার (PeoplePerHour)
- গুরু (Guru)
- কোডেবল ( Crowdeable)
- ফ্রিল্যান্স রাইটিং (Freelancwriting)
- টপটাল (Toptal)
উপরিক্ত মার্কেটপ্লেসে আমরা অনেক কাজ পাব। আমরা যে কাজে বেশি দক্ষ সে কাজ করে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারি।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে অন্যের কোম্পানির পণ্য বিক্রি করতে সাহায্য করে তার পণ্যের ওপর যে কমিশন পাই সেটাকে বুঝায়। এটা হচ্ছে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার সেরা একটি উপায়। মূলত, আপনি অন্য কোন ব্যবসায়ীর জিনিস বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হলো অ্যামাজন ডট কম। বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি আছে তার মধ্যে সেরা হচ্ছে দারাজ, আলিবাবা ডট কম, ইভ্যালি ইত্যাদি।
ইউটিউব থেকে ইনকাম
ইউটিউব আমরা নানা রকম উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারি। ইউটিউব বর্তমান সময়ে সেরা একটি মাধ্যম। দুনিয়া জুড়ে ইউটিউব সেরা ভিডিও শেয়ারিং মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। আমরা ইউটিউবকে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে নিই কিন্তু অনেকে এখানে জীবিকার মাধ্যম হিসেবে নিয়েছে। ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য আমাদের কিছু টাকা বিনিয়োগ করা লাগতে পারে। ইউটিউব থেকে কি কি উপায়ে টাকা ইনকাম হয় চলুন জেনে নেওয়া যাক।
- বিজ্ঞাপন থেকে আয়।
- ডোনেশনের মাধ্যমে আয়।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়।
- স্পন্সরে আয়।
- পণ্য বিক্রি করে আয়।
- ভিডিও থেকে আয়।
ইউটিউব থেকে আমরা উপরিক্ত কাজের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারি। প্রতিটি কাজই ধৈর্য, অধ্যাবসায়, পরিশ্রম ছাড়া সম্ভব নয়।
কন্টেন্ট অথবা আর্টকেল লিখে আয়
মার্কেটপ্লেসে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে কন্টেন্ট লিখে আয় করতে পারি। উপরে বর্ণিত বিভিন্ন সাইটে আপনি কন্টেন্ট লিখে গিগস দিতে পারেন। ক্লায়েন্ট আপনার গিগস দেখে আপনাকে এটা বিষয়ের ওপর আর্টিকেল লিখতে দিবে। আর্টিকেল লিখে জমা দিলে আপনাকে তারা পেমেন্ট করবে। এভাবে আপনি যদি ভালো কন্টেন্ট ক্রিয়েটর অথবা আর্টিকেল রাইটার হোন তাহলে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে আয়
ফেসবুক হচ্ছে অন্যতম সোশ্যাল মিডিয়া। আরও আছে ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি। এই সকল সাইটে যখন বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা হয় তখন তাকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলা হয়। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কয়েক প্রকার হয়ে থাকে যেমনঃ
- পেইড সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং।
- অর্গানিক সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
- কনটেন্ট মার্কেটিং।
- বিজ্ঞাপন মার্কেটিং।
ওয়েব সাইটের মাধ্যমে আয় করা
ওয়েবসাইট হলো ইন্টারনেটে রাখা ছবি, অডিও, ভিডিও,পৃষ্টা ইত্যাদি তথ্যের সমষ্টিকে বোঝায়। মানুষ তার দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটে এই সব জিনিস খুঁজে থাকে এবং আসা যাওয়া করে তাই আমরা ওয়েবসাইটকে ব্যবসার ক্ষেত্রে পরিণত করতে পারি। আমরা একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেগুলো ক্লায়েন্টের কাছে বিক্রি করে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারি। আবার আমাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে নিদিষ্ট পরিমাণে ট্রাফিক আনার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারি। নিচে কয়েকটি উপায় দেওয়া হলো যেগুলোর মাধ্যমে আমরা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারি।
- নিজের পণ্য বিক্রি করে।
- গুগল অ্যাডসেন্স থেকে।
- ওয়েবসাইট ট্রাফিক বিক্রি করে।
- স্পন্সার আর্টিকেল লিখে।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে।
- লিংক শেয়ারের মাধ্যমে।
এভাবে আমরা ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারি।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়
বর্তমানে ডিজাইনারের গুরুত্ব এতো বেশি তা বলার বাইরে। আপনি যদি একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হোন তাহলে মার্কেটপ্লেসে আপনার কাজের কোন অভাব হবেনা। বিভিন্ন চিত্রে, ভিডিওতে, কাটুনে অ্যানিমেশন অথবা গ্রাফিক্সের কাজের অনেক গুরুত্ব। দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে গিগস দিয়ে কাজ পেতে পারেন। গ্রাফিক্সের পাশাপাশি লোগো ডিজাইনারের গুরুত্ব বেশি মার্কেটপ্লেসে। বিভিন্ন ভিজিটিং কার্ড, ট্রি-সার্ট, ব্যানারসহ প্রায় প্রতিটি জিনিসেই লোগো থাকে তাই লোগো ডিজাইনাররের গুরুত্ব মার্কেটপ্লেসে অনেক বেশি।
উপরিক্ত প্রায়ই মাধ্যমে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা যায়। তাছাড়াও আমরা ডাটা এন্টি, অনুবাদ, অনলাইন টিউটর, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট ইত্যাদি কাজ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারি। এজন্য আমাদের যেকোনো কাজের প্রতি দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
ফেসবুক থেকে ইনকাম
আমরা ফেসবুককে বিনোদনের জন্য ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ফেসবুক থেকে যে ইনকাম করা যায় তা অনেকেরই অজানা। আমরা যে সময়টা বিনোদনের জন্য ব্যবহার করছি অন্যরা একই সময়ে বিনোদন করছে এবং টাকা ইনকাম করছে। কিন্তু কীভাবে তারা টাকা ইনকাম করছে? আসুন জেনে নিই সে সম্পর্কে।
ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে
ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে আমরা ফলোয়ার বাড়িয়ে বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে পণ্য বিক্রি করতে পারি। আমাদের নিজের পণ্য না থাকলে আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারি।
কন্টেন্ট মনিটাইজেশন করে আয়
যদি আপনি কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হন তাহলে বিভিন্ন উপায়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন পণ্যের প্রচারণা করে তাদের বিক্রির কাজে সাহায্য করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ফেসবুকের লাইভ-স্ত্রিমিং অথবা ভিডিও সময় দেখানোর বিজ্ঞাপন থেকে ইনকাম করা যায়।
ফেসবুক ইভেন্ট এর মাধ্যমে
ফেসবুক লাইভে ইভেন্ট হোস্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
কোন ব্র্যান্ডের ম্যানেজার হয়ে
যদি আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি এক্সপার্ট হন তাহলে আপনি যেকোনো ব্র্যান্ডের সাথে কর্মচারী হিসেবে চাকরি করতে পারবেন।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে জিনিস বিক্রি করে
অদরকারী সকল আসবাবপত্র ফেসবুকে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। পুরাতন জিনিস বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
সর্বোপরি বলা যায়, অনলাইন থেকে আপনি বিভিন্ন উপায়ে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারি।
শেষকথা
ইন্টারনেট ভিত্তিক এই সময়ে অনলাইন থেকে নানারকম উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়। আমাদের যেকোন বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। মনে রাখতে হবে পরিশ্রম কখনও বৃথা যায় না।
উপরিক্ত তথ্য থেকে যদি বিন্দুমাত্র উপকৃত হন তাহলে আমাদের পেজটি ফলো করবেন। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ করে দিন।
রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url