বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম - নবজাতকের ঘামাচি হলে করনীয়

আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম সম্পর্কে এবং নবজাতকের ঘামাচি হলে করনীয়। এছাড়াও আজকের পোস্টে আমরা ঘামাচি কেন হয়, ঘামাচি হলে করনীয়, ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো, বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়, ঘামাচি কমানোর উপায় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা করবো।
বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম - নবজাতকের ঘামাচি হলে করনীয়



তাহলে চলুন জেনে নেই ঘামাচি হওয়ার কারন, লক্ষন এবং প্রতিকার সম্পর্কে।

ঘামাচি কেন হয়

বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানব। এখন আমরা ঘামাচি কেন হয় তা সম্পর্কে জানব। আমাদের ত্বকের মধ্যে থাকা মৃত কোষ এবং স্টিফ এপিডারমাডিস নামক এক ধরনের জীবানু আমাদের ত্বকে থাকা ঘামগ্রন্থির মুখ বন্ধ করে দেয়।

যার কারনে আমাদের শরীরের ভেতর থেকে ঘাম বাইরে বের হতে পারে না। এতে করে ত্বকের ওপরে লাল লাল ফুসকুড়ি দেখা যায় এবং এই ফুসকুড়ি হালকা ফুলে ওঠে। এটিই হলো ঘামাচি।

ঘামাচি হলে করনীয়

বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম সম্পর্কে আমরা পরে জানব। এখন আমরা জানব ঘামাচি হলে কি করনীয় সে সম্পর্কে। গরমকালে আমাদের শরীরে ঘামাচি দেখা দেয়। কারন এই সময় শরীরে মৃত কোষ এর সংখ্যা বেড়ে যায় এবং শরীরে স্টিফ এপিডারমাডিস জীবানুর আক্রমন বেড়ে যায়। যার কারনে আমাদের শরীর থেকে ঘাম বের হতে পারে না। যার ফলে শরীরে ঘামাচি দেখা দেয়। এখন চলুন জেনে নেই ঘামাচি হলে করনীয় কিছু বিষয় সম্পর্কে।

  • ঘামাচি দূর করতে আমরা বরফের ব্যবহার করতে পারি। বরফ দিলে একদিকে ঘামাচির যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, অন্যদিকে ঘামাচির মাত্রা কমে যায়।
  • শরীরে ঘামাচি দেখা দিলে আমরা মুলতানি মাটির তৈরি পেস্ট বা মিশ্রন শরীরে মালিশ করতে পারি। এতে করে আমাদের শরীরে ঘামাচির পরিমান অনেকটা কমে যাবে।
  • ঠান্ডা পানির সাথে বেকিং সোডা মিশিয়ে উক্ত মিশ্রনকে আমাদের শরীরের যে স্থানে ঘামাচি হয়েছে সে স্থানে মালিশ করলে ঘামাচির পরিমান কমে যায়।
  • ঘামাচি দূর করার আরেকটি উপাদান হলো নিমপাতা। আমরা জানি নিমপাতা হলো ঔষধি এক গাছ। যা বিভিন্ন রোগের উপশম করে থাকে। আমাদের শরীরে ঘামাচি হলে নিমপাতার পেস্ট তৈরি করে শরীরে মালিশ করলে ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • ঘামাচি দূর করতে আমরা লেবু ব্যবহার করতে পারি। লেবুর রসে অনেক বেশি পরিমানে এন্টি-ব্যাক্টেরিয়াল উপাদান থাকে। যা আমাদের শরীর থেকে ঘামাচি দূর করতে সাহায্য করে।
  • আমাদের শরীর থেকে ঘামাচি দূর করতে আমরা এলোভেরার রস ব্যবহার করতে পারি। এলোভেরার রসে এন্টি-ফাঙ্গাল এবং ব্যাক্টেরিয়া দূর করার উপাদান বিদ্যমান থাকে। এটি আমাদের শরীর থেকে ঘামাচি দূর করতেও সাহায্য করে।
  • গোলাপ জলের সাথে চন্দন মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আমরা আমাদের শরীরে ঘামাচি থাকা জায়গায় লাগাতে পারি। এতে করে আমাদের শরীর থেকে ঘামাচি দূর হয়ে যাবে।
  • শরীরে ঘামাচির মাত্রা অনেক বেশি বেড়ে গেলে আমরা ফিটকিরি ব্যবহার করতে পারি। প্রতিদিন গোসলের সময় গোসলের পানির সাথে ফিটকিরি মিশিয়ে গোসল দিতে পারি।
  • লাউ আগুনে পুড়িয়ে তার থেকে যে রস বের হয় তা খেলে আমাদের শরীর থেকে ঘামাচি দূর হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • পানির সাথে বেসন মিশিয়ে উক্ত পেস্ট আমাদের শরীরে লাগালে শরীর থেকে ঘামাচি দূর হয়ে যায়।
  • কাঁচা আলুর পেস্ট বানিয়ে তা আমাদের শরীরে মালিশ করলে ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • আমাদের ঘামাচি দূর করার ক্ষেত্রে আমরা তরমুজ খেতে পারি। তরমুজ আমাদের দেহকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে পাশাপাশি ঘামাচি দূর করে।
  • ঘামাচি দূর করার ক্ষেত্রে আমরা আদা ব্যবহার করতে পারি। গরম পানিতে আদা ফুটিয়ে আমরা সেই রস পান করতে পারি। এতে করে আমাদের শরীর থেকে ঘামাচি দূর হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • ঘামাচি দূর করার জন্য আমরা শসা ব্যবহার করতে পারি।

ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো

বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানব। এখন চলুন জেনে নেই ঘামাচি পাউডার সম্পর্কে। আমরা গরমে ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঘামাচি পাওডার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু তার মধ্যে কোনটা ভালো কোনটা তে শরীরে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তা সম্পর্কে জানি না। এখন চলুন জেনে নেই ঘামাচি পাওডার কোনটা ভালো তা সম্পর্কে।

  • ট্যালকম পাওডার
  • মিল্লাত ঘামাচি পাওডার
  • আইসকুল ঘামাচি পাওডার
  • তিব্বত ঘামাচি পাওডার
  • রিভাইভ ঘামাচি পাওডার

বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম

গরমে ঘামাচির সমস্যা সবথেকে বেশি দেখা দেয় ছোট শিশুদের। কারন তাদের দেহ প্রয়োজন অনুযায়ী হাইড্রেটেড থাকে না। ছোট শিশুদের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় ভাজ হয়ে থাকে, যার ফলে সেখানে ঘাম জমে এবং পরবর্তীতে সেখান থেকে ঘামাচির উপদ্রব বাড়ে।

আবার ধুলাবালি যুক্ত স্থানে ছোট শিশুদের রাখলে ঘামাচি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমরা অনেক সময় না জেনে বাচ্চাদের শরীরে ক্রিম ব্যবহার করে থাকি। এই ক্রিম ব্যবহারের ফলে শরীরে চুলকানি বা ঘামাচির মত সমস্যা দেখা দেয়।

ঘামাচির এই ধরনের সমস্যা থেকে বাচতে আমরা শিশুদের ঘামাচি পাওডার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু কোন ঘামাচি পাওডার সবথেকে ভালো তা আমরা বুঝতে পারি না। বাচ্চাদের ঘামাচি পাওডার এর মধ্যে যেগুলো সবথেকে ভালো হবে সে সম্পর্কে এখন আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো।
বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম নিম্নরুপঃ
  • মামারথ ডাস্টিং পাওডার ফর বেবি
  • মাদার বেবি কেয়ার পাওডার
এছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পাওডার সেবন করা সবথেকে ভালো।

ঘামাচি মারার সাবান

গরমকালে ঘামাচি একটি মারাত্মক সমস্যা। তাই ঘামাচি থেকে বাঁচতে অনেকেই অনেক রকম চেষ্টা করে। অনেকে অনেক রকম চেষ্টা করার পরেও অনেক ঘামাচি বের হয়। তাই আমাদের অনেকেই প্রশ্ন করেছে এমনকি কোন সাবান আছে যেটাতে ঘামাচি হবে না কিংবা মরে যাবে। উত্তর হচ্ছে না। ঘামাচির জন্য সাবান ব্যবহার করা উচিত নয়। 

কেননা শরীরে ঘামাচি হলে সেখানে সাবান দিলে লাল লাল ঘামাচির জেরে প্রচন্ড জ্বালাপোড়া করে। ঘামাচি হলে সেখানে সাবান ব্যবহার করলে উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে কারণ ঘামাচি একটি চর্মরোগ। এই চর্মরোগ থেকে বাঁচতে আর না করাই উত্তম। যদিও আপনি সাবান ব্যবহার করতে চান তাহলে ঘামাচির জায়গাগুলো এড়িয়ে চলুন ঘামাচির স্থানে সাবান দিলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে ত্বকে সংক্রমনের আশঙ্কা থাকে। 

তাই ঘামাচির জন্য সাবান ব্যবহার না করাই উত্তম বলে আমি মনে করি। প্রিয় পাঠক আজকের আমাদের আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে তোদের ঘামাচি পাউডার নাম এবং ঘামাচি হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত।

ঘামাচির ঔষধের নাম

অনেকে ঘামাচির জন্য ঔষধ খুঁজে থাকে। ঘামাচির জন্য আলাদা কোন ঔষধ নেই পাউডার ছাড়া। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেকেই বলে থাকে ঘামাচি নাকি ঔষধ রয়েছে কিন্তু আসলে ঘামাচির কোন ওষুধ নেই। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং পরিবেশে থাকলে ঘামাচি থেকে মুক্তি মিলবে। তবে কিছু কিছু হোমিওপ্যাথি ওষুধ থাকতে পারে যেগুলো ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে ব্যবহার করা হয়। আর আমরা জানি থেকে ঘামাচি। 

তবে নিয়মিত গোসলের পূর্বে ফিটকিরি ঘষে নিলে শরীরে ঘামাচি থেকে মুক্তি মিলতে পারে। আজকের পোস্টে আমাদের আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম এবং নবজাতকের ঘামাচি হলে করণীয়।

ঘামাচি ক্রিম

শরীর ঘামাচি থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে দৈনন্দিন জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। গরম থেকে দূরে শুষ্ক ও ঠান্ডা জায়গায় থাকতে হবে। তারপরও যদি আপনার শরীরে ঘামাচি হয়ে যায় কিছু কিছু ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন যেমন লোশিও ক্যালামাইন বা স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে শরীরে ঘামাচি হলে নখ দিয়ে বা অন্য কিছু দিয়ে চুলকাবেন না এতে সংক্রমণ হতে পারে।

বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়

বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। এখন আমরা জানবো বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে। উপায়সমুহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

  • অতিরিক্ত রোদ থেকে দূরে রাখতে হবে।
  • ত্বক শুকনো রাখতে হবে।
  • খালি গায়ে রাখলে ভালো হয়।
  • ঢিলেঢালা এবং সুতির কাপড় পরানো উচিত।
  • ঘরের মধ্যে বাতাস চলাচল এর ব্যবস্থা করে দিতে হবে।
  • যেকোনো ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।
  • প্রচুর পানি পান করাতে হবে।
  • শরীরের যেসব স্থান ভাজ হয়ে থাকে সেসব স্থান মাঝে মাঝে মুছে দিতে হবে।
  • ঘামাচির যন্ত্রনা দুর করার জন্য ট্যালকম পাওডার ব্যবহার করতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের লোশন আছে যা ব্যবহার করা যেতে পারে।

ঘামাচি কমানোর উপায়

পূর্বে আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা ঘামাচি কমানোর বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জানব। উপায়সমুহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

  • ঘামাচিযুক্ত স্থানে ঠান্ডা বরফের সেক দেওয়া।
  • এলোভেরা জেল ব্যবহার করা।
  • ওটমিল গুড়ো দিয়ে প্রতিদিন গোসল করা।
  • ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করা।
  • নিমপাতার পেস্ট ব্যবহার করা।

নবজাতকের ঘামাচি হলে করনীয়

আপনার বাড়ির নবজাতকের যদি ঘামাচি হয় তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য কেননা এখন আমরা আলোচনা করবো একটি নবজাতক শিশুর ঘামাচি হলে কি কি করনীয় রয়েছে এবং তার জন্য সবচেয়ে ভালো মানের পাউডার কোনটি। বড়দের ত্বক এবং ছোট নবজাতকের ত্বক পুরাই আলাদা। একটি নবজাতক শিশুর ত্বক অনেক নরম ও সফট হয়। তাই একজন নবজাতক শিশুর জন্য আলাদা করনীয় কাজ করতে হবে যেমনঃ

  • নিয়মিত গোসল করানো।
  • বেশি বেশি পানি পান করানো।
  • কিছুদিন পর পর শ্যাম্পু করানো।
  • জামা পরিবর্তন করানো।
  • নিদিষ্ট বেবি পাউডার ব্যবহার করা।
উপরিক্ত কাজগুলো নিয়মিত করলে একজন নবজাতকের ঘামাচি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম তারপরও যদি নবজাতকের ঘামাচি সমস্যা দেখা দেই তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

নবজাতকের ঘামাচি পাউডার

নবজাতকের এবং বড়দের ঘামাচি পাউডার একরকম না কারণ নবজাতকের ত্বক অনেক নমনীয় এবং সফট। নবজাতকের জন্য ব্যবহৃত পাউডারে বিভিন্ন উপাদানের পরিমাণ ভিন্ন রকম থাকে। নিচে কিছু নবজাতকের জন্য ভালো মানের পাউডার দেওয়া হলঃ

  • Mother Care Baby Powder
  • Johnson Baby Powder
  • Himalaya baby powder
  • Mee Mee Baby powder
  • Sebamed Baby Powder
  • Mamaearth Dusting Powder for Babies 
  • Mother Sparsh Talc-Free Natural Powder for Babies
উপরিক্ত সবগুলো পাউডার আপনার শিশুর জন্য ভালো হবে তারপর ও আপনি ভালো খারাপ যাচাই বাছাই করে পাউডার নির্বাচন করবেন।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আমরা বাচ্চাদের ঘামাচি পাউডার নাম, ঘামাচি কেন হয়, ঘামাচি হলে করনীয়, ঘামাচি পাউডার কোনটা ভালো, বাচ্চাদের ঘামাচি দূর করার উপায়, ঘামাচি কমানোর উপায় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জেনেছি।

পোস্টে দেয়া শিশুদের জন্য যেসকল পাওডার এর কথা বলা হয়েছে সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সবথেকে ভালো হয় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পাওডার ব্যবহার করলে। কারন অনেক সময় শিশুর ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকে।

এই ক্ষেত্রে শিশুকে যে কোনো পাওডার ব্যবহার করলে শরীরে আরও বেশি পরিমানে এলারজি, চুলকানি এবং অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারনে প্রথমে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ছোট শিশুদের ঘামাচি পাওডার ব্যবহার করা উচিত।

আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। আমরা এই ধরনের পোস্ট প্রতিনিয়ত আপনাদের উদ্দেশ্যে শেয়ার করে থাকি। প্রতিনিয়ত এই ধরনের পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং নিয়মিত আপডেট থাকুন। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের দেখার এবং জানার সুযোগ করে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url