পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। এছাড়াও আমরা দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা, হাত পা চাবানোর ঘরোয়া চিকিৎসা, আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা, সোরিয়াসিস এর আধুনিক চিকিৎসা, মহিলাদের প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা, ইউরিক এসিডের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কেও আলোচনা করবো।
পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা
তাহলে চলুন জেনে নেই বিভিন্ন অসুখের কারন, লক্ষন এবং প্রতিকার সম্পর্কে।

দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা

পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই দ্রুত বীর্যপাত রোধ করতে কোন ধরনের ওষুধ বা প্রাকৃতিক চিকিৎসা রয়েছে সে সম্পর্কে। আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ এখন গোপনাঙ্গের সমস্যায় ভুগে থাকে।

কিন্তু লজ্জার কারনে কাউকে বলা বা ডাক্তারের সাথে শেয়ার পারেন না। এতে করে সমস্যা আরও বাড়ে। পরবর্তীতে শরীরে এক বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। দ্রুত বীর্যপাত তার মধ্যে একটি। দ্রুত বীর্যপাতের কারনে সংসার জীবন অনেক বেশি অশান্তিময় হয়ে থাকে। এখন চলুন জেনে নেই দ্রুত বীর্যপাত রোধে প্রাকৃতিক উপায়সমুহ সম্পর্কে। উপায়সমুহ হলোঃ
  • যৌনমিলনের সময় অতিরিক্ত পরিমানে উত্তেজিত না হয়ে যাওয়া।
  • যৌনমিলনের সময় আস্তে আস্তে সময় বাড়ানো। যখন আপনি চরম মুহূর্তে এসে পড়বেন তখন কিছু সময় মিলন করা থেকে রেস্ট দিতে হবে। এই সময় গভীর নিঃশ্বাস নিতে হবে এবং কয়েক সেকেন্ড করে আটকে রাখতে হবে। এইভাবে করলে বীর্যপাত হওয়ার সময় কিছুটা বেড়ে যায়।
  • দিনে একের অধিকবার মিলন করা। এতে করে লিঙ্গের সেনসিটিভিটি কমে যায় এবং একজন পুরুষ যৌনমিলনের সময় অধিক সময় নিতে পারে।
  • কফি বা তরমুজের জুস খেলে যৌনমিলনের সময় আমরা বেশি সময় নিতে পারবো।
  • ডাক্তারের সাজেস্ট করা বিভিন্ন ধরনের অবশ করা মলম আমরা লিঙ্গের মাথায় ব্যবহার করতে পারি।
  • যৌনমিলনের সময় কিছু সময় পর পর বিরতি দেওয়া। এতে করে উত্তেজনাও ঠিক থাকবে এবং মিলনের সময়ও বাড়বে।
  • মিলনের সময় বাড়ানোর ক্ষেত্রে আসন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অধিক সময় কাটাতে চাইলে বিভিন্ন আসনে সময় কাটানো উচিত।
  • বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করা। এতে করে পেটের নিচের মাংসপেশি শক্ত হয় এবং মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়।

দ্রুত বীর্য পাতের স্থায়ী চিকিৎসা ওষুধ

পরবর্তীতে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানবো। এখন আমরা দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে কোন কোন ঔষধ খাওয়া যাতে পারে সময় বাড়ানোর জন্য তা সম্পর্কে জানবো। আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের এই ধরনের সমস্যা রয়েছে।

কিন্তু লজ্জার ভয়ে তারা সঠিক চিকিৎসা নিতে চায় না। যার কারনে সমস্যা আরও বেড়ে যায় এবং পরবর্তীতে ভয়াবহ আকার ধারন করে। এখন চলুন জেনে নেই দ্রুত বীর্যপাত রোধে কি কি ঔষধ খাওয়া যেতে পারে সে সম্পর্কে। ওষুধগুলো হলোঃ
  • Daxitin 30 mg
  • Drputin 30 mg
  • Sustan 30 mg
  • Ezalong 30 mg
  • Depoxin 30 mg

পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা

যখন কোনো মেয়ের প্রথম ঋতুস্রাব হয়ে থাকে, তখন থেকেই সে সন্তান ধারনের ক্ষমতা লাভ করে। কিন্তু অনেক সময় এই বয়সের পর থেকে মেয়েদের যেকোন সময় হরমোনাল ইমব্যালেন্স বা তারতম্য দেখা দেয়।

এই সময় একজন নারীর জরায়ুতে সিস্ট দেখা দেয়। এই অবস্থাকেই বলা হয় পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম। এই অবস্থায় একজন নারীর দেহে হরমোনের তারতম্য দেখা দেয়। এখন চলুন জেনে নেই এই অসুখ এর বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে। লক্ষনগুলো নিম্নরুপঃ
  • শরীরের ওজন হঠাত করে বেড়ে যায় এবং বাড়তেই থাকে।
  • মেয়েদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব শুরু হয়।
  • মুখে লোম গজিয়ে থাকে।
  • মুখে অনেক বেশি লোম দেখা যায়।
  • ত্বকে তেলেভাব দেখা দেয়।
  • মাথার চুল অনেক বেশি পরিমানে ঝরে যায়।
  • হঠাত করে মুড সুইং হয়ে থাকে।
এতক্ষন আমরা পলিসিস্টিক ওভারি এর বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা জানব পলিসিস্টিক ওভারি রোগ সারানোর ঘরোয়া বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে। উপায়গুলো নিম্নরুপঃ
  • যে সকল খাবারে কার্বোহাইড্রেট এর পরিমান অনেক কম সেই খাবারগুলো আমাদের খাওয়া উচিত।
  • দুধ দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত।
  • ফ্যাক্টরিতে প্রসেসিং করা বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
  • মিষ্টিজাতীয় এবং চিনিজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকা।
  • প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দারচিনি গুড়া হালকা গরম পানির মধ্যে মিশিয়ে খেয়ে নেওয়া।
  • ফলের রস করে তার সাথে তিসির বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
  • আপের সিডার ভিনেগার প্রতিদিন সকালে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা।
  • শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করা।
  • হাত পা চাবানোর ঘরোয়া চিকিৎসা
পূর্বে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো হাত পা চাবানোর ঘরোয়া বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে। আমাদের প্রতিদিনের কিছু কাজের কারনে আমাদের এই সমস্যা হয়ে থাকে।

রক্তে থাকা লবন এর পরিমান যদি কমে যায় তাহলে এই সমস্যা হয়ে থাকে। আবার অনেক সময় মাংসপেশীতে রক্ত প্রবাহ কমে গেলে হাত পা চাবায়। অতিরিক্ত পরিমানে হাটাহাটি এবং হাত ও পায়ে প্রেসার দিলে আমাদের হাত পা চাবায়। এখন চলুন জেনে নেই হাত পা চাবানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে।
  • পর্যাপ্ত পরিমানে বিশ্রাম নিতে হবে।
  • ক্যালসিয়াম এর ঔষধ অথবা ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে।
  • অনেক সময় ধরে মোবাইল ফোন চালানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • প্রতিদিন সময় করে হাত এবং পায়ের ব্যায়াম করতে হবে।
  • গরম পানি দিয়ে গোসল করার অভ্যাস করতে হবে।
  • চাবানো স্থানে বরফ লাগাতে হবে।
  • এছাড়া হাত পা চাবানোর ঔষধ খেতে পারি।

আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

পূর্বে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানব আমাশয় রোগের ঘরোয়া কিছু চিকিৎসা সম্পর্কে। আমাশয় বা লুজ মোশন হলে আমাদের শরীরের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে।

এই সময় আমাদের পেট সবসময় কামড়াতে থাকে এবং আমাদের ঘন ঘন বাথরুমে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এখন চলুন জেনে নেই আমাশয় রোগের বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে। লক্ষনসমূহ নিম্নরুপঃ
  • পেটে সবসময় ব্যথা হয়ে থাকে।
  • ডায়রিয়ার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • ক্ষুধার মাত্রা কমে যায়।
  • শরীরে অনেক বেশি পরিমানে জ্বর আসে।
  • পেট ফুলে থাকে সবসময়।
  • ওজন অনেক দ্রুত কমে যায়।
  • প্রচন্ড মাথাব্যথার সৃষ্টি হয়।
এতক্ষন আমরা আমাশয় রোগের বিভিন্ন কারন সম্পর্কে জানলাম। এখন চলুন জেনে নেই আমাশয় রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে। চিকিৎসা পদ্ধতি নিম্নরুপঃ
  • আদা দিয়ে তৈরি চা খেলে আমাশয় এর সমস্যা অনেকটা কমে যায়।
  • হালকা কুসুম গরম পানিতে আদার রস এবং তার সাথে অল্প একটু পরিমান লবন দিলে আমাদের আমাশয় এর সমস্যা দূর হয় এবং পাশাপাশি পেটে ব্যথা ভালো হয়ে যায়।
  • ধনে পাতার সাথে লেবুর পানি মিশ্রিত করে খেলে আমাদের আমাশয় ভালো হয়ে যায়।
  • পুদিনা পাতা এবং লেবুর রস মিশ্রিত করে খেলে আমাদের আমাশয় ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • ক্যারামের বীজ হালকা গরম পানির সাথে মিশিয়ে খেলে আমাদের আমাশয় ভালো হয়ে যায়।
  • ডালিমের রস খেলে আমাশয় ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • আমাশয় হলে কলা খাওয়া যেতে পারে।

সোরিয়াসিস এর আধুনিক চিকিৎসা

পূর্বে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো সোরিয়াসিস রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে। সেরিয়াসিস হলো এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। এই রোগের কারনে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন জায়গা থেকে চামড়া উঠতে থাকে কোনো কারন ছাড়াই।
চামড়া ওঠা জায়গায় লাল হয়ে থাকে। এই চামড়া হচ্ছে এক ধরনের মৃত কোষ। চলুন জেনে নেই সেরিয়াসিস রোগের বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে। লক্ষনগুলি হলোঃ
  • ত্বক থেকে চামড়া উঠে যায় এবং ক্ষতস্থান লাল হয়ে থাকে।
  • ত্বক অনেকসময় শুষ্ক হয়ে যায় এবং ফাটলের সৃষ্টি হয়।
  • যেখানে এই সমস্যা সৃষ্টি হয় সেখানে ব্যথা হতে থাকে।
  • ব্যথাযুক্ত স্থানে চুলকানি এবং জ্বলতে থাকে।
  • হাড়ের জয়েন্টগুলি ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়ে থাকে।
এতক্ষন আমরা সেরিয়াসিস রোগের বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা জানবো সেরিয়াসিস রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেই সেরিয়াসিস রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে। চিকিৎসা পদ্ধতি নিম্নরুপঃ
  • আক্রান্ত স্থানে মলম লাগানো। যেন ব্যথা না থাকে এবং ক্ষত শুকিয়ে যায়।
  • ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা।
  • ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ইনজেকশন দেওয়া।
  • ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করা।
  • প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করা।
  • দুধ এবং দুধ দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
  • ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
  • মাংস এবং চিনি খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
  • এলকোহল পান করা থেকে বিরত থাকা।
  • তামাক সেবন থেকে দূরে থাকা।

মহিলাদের প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা

পূর্বে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো মহিলাদের প্রসাবে জ্বালাপোড়ার কারন এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে। এখন চলুন জেনে নেই প্রসাবে জ্বালাপোড়ার বিভিন্ন কারন সম্পর্কে। কারনগুলো নিম্নরুপঃ
  • পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান না করা।
  • নারীদের মুত্রনালিতে ইনফেকশনের কারনে প্রসাবে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয়।
  • পিরিয়ডের কারনে নারীফের প্রসাবে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়।
  • সঙ্গীর সাথে যৌনমিলনে লিপ্ত হলেও এই সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
এতক্ষন আমরা প্রসাবে জ্বালাপোড়ার বিভিন্ন কারন সম্পর্কে জানলাম। এখন চলুন জেনে নেই কি করলে মহিলারা এই সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে পারে তা সম্পর্কে।
  • প্রচুর পরিমানে পানি পান করা।
  • প্রতিদিনের খাবারে শাক-সবজি খাওয়া।
  • গরম পানি দিয়ে সেক দিলে ইনফেকশন দূর হয় এবং সেই সাথে পেটে ব্যথাও দূর হয়ে থাকে।

ইউরিক এসিডের ঘরোয়া চিকিৎসা

পূর্বে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা ইউরিক এসিডের ঘরোয়া বিভিন্ন চিকিৎসা সম্পর্কে জানবো।
  • প্রচুর পরিমানে পানি পান করা।
  • শরীরের অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা।
  • অ্যালকোহল  সেবন থেকে দূরে থাকা।
  • কফি সেবন করা।
  • ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আমরা পলিসিস্টিক ওভারি সারানোর ঘরোয়া চিকিৎসা, দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা, হাত পা চাবানোর ঘরোয়া চিকিৎসা, আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা, সোরিয়াসিস এর আধুনিক চিকিৎসা, মহিলাদের প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা, ইউরিক এসিডের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনেছি।

আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। আমরা এই ধরনের পোস্ট প্রতিনিয়ত আপনাদের উদ্দেশ্যে শেয়ার করে থাকি। প্রতিনিয়ত পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং নিয়মিত আপডেট থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url