বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত - পেনিসের আদর্শ সাইজ কত বিস্তারিত জানুন

প্রিয় পাঠক আজকের পোস্টে আমরা আলোচনা করবো, বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা আরও জানবো, পেনিস মোটা করার ক্রিম, পেনিস শক্ত করার ওষুধ, পেনিসের মাথার ফুসকুড়ি চিকিৎসা ইত্যাদি আরও বিষয়ে বিস্তারিত। তাই এইসব বিষয়ে জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত
আপনার যদি পেনিস সম্পর্কে কোন কিছু জানার থাকে তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য কেননা আজকে আমরা পেনিস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

পেনিসের আদর্শ সাইজ কত

আমাদের মাঝে অনেক মানুষ আছে যারা নিজের পেনিস ( লিঙ্গ ) নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকে। তার পেনিসের আকার ছোট নাকি , সে তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে পারবে নাকি এই নিয়ে চিন্তাই থাকে এবং গুগলে নানারকম প্রশ্নের উত্তর খুজতে থাকে তার মধ্যে প্রধান এবং প্রথম প্রশ্ন হল, পেনিসের আদর্শ সাইজ কত ? 

এক গবেষণায় দেখা গেছে শিথিল পুরুষাঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য ৩.৫ ইঞ্চি (৮.৯ সেমি প্রায় )। সাধারণত একটিু প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের জন্য পেনিসের স্বাভাবিক আকার ৪.৯ ইঞ্চি থেকে ৭.৫ ইঞ্চি ( ১২.৫ সেমি থেকে ১৯.৫ সেমি ) পর্যন্ত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনার পেনিস ( লিঙ্গ ) যদি ২.৭ ইঞ্চির কম অর্থাৎ ৭ সেমির কম তাহলে এটিকে অসাভাবিকভাবে ছোট বলে বিবেচনা করা হয়। 

আবার যদি কারো পেনিসের সাইজ ৭.৮ ইঞ্চি অর্থাৎ ২০ সেমি এর বড় হয় তাহলে এটি অস্বাভাবিকভাবে দীর্ঘ হিসাবে বিবেচিত হয়। তাহলে আমরা আমাদের পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেলাম। আজকের আমাদের আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের আবহাওয়া এবং প্রাকৃতিক আবহাওয়ার পার্থক্য থাকার কারণে সব দেশের মানুষের পেনিসের সাইজ একরকম হয় না। কোন কোন দেশের মানুষের গড় পেনিসের সাইজ বেশি হয় আবার কোন কোন দেশের কম হয়। বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায় একটু ছোট হয়ে থাকে। 

বাংলাদেশের মানুষের ১০০ ভাগের মধ্যে ৮০% মানুষের পেনিসের সাইজ ৪ থেকে ৫ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এবং ১৫% মানুষের পেনিসের সাইজ ৬ ইঞ্চি বা তার উপরে হয়ে থাকে এবং বাকি ৫% মানুষের ৪ ইঞ্চির নিচে হয়। সুতরাং আমরা বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত সম্পর্কে জেনে গেলাম। অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এবং ভারতের মানুষের পেনিসের সাইজ একটু ছোট হয়। 

তবে বাংলাদেশ ব্যতীত চায়না কোরিয়া এগুলো দেশের মানুষের পেনিসের সাইজ আরো ছোট হয়। পেনিসের সাইজ নিয়ে চাপ নেওয়ার কোন কিছুই নেই। অনেকেই পেনিসের সাইজ নিয়ে চিন্তিত থাকে। সাধারণত সঙ্গমের ক্ষেত্রে পেনিসের আকার বিশেষ কোন ভূমিকা পালন করে না। তাই পেনিসের আকার নিয়ে চাপ নেওয়ার এবং চিন্তিত হওয়ার কিছুই নেই। 

প্রিয় পাঠক আজকের পর থেকে আমরা জানতে পারবো বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। পেনিস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে সম্পূর্ণ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পেনিসের রসুনের উপকারিতা

রসুন হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকার মধ্যে একটি বিশেষ উপাদান। রসুন আমরা সাধারণত মসলা হিসেবে বেশি ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু রসুনের যে বিশেষ কিছু গুনাগুন রয়েছে এগুলো আমরা অনেকেই জানিনা। রসুন সাধারণত পেনিসের উপকার করে। রসুনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

আদিম কালের মানুষ শুধু রসুনকে অনেক রোগের মহা ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করেছে। রসুনকে সাধারণত গরিবের প্যানিসিলিন বলে। কাঁচা রসুন এ সাধারণত অনেক উপকারী উপাদান থাকে। কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। রসুনের মধ্যে অ্যালিসিন নামক এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। 

উক্ত উপাদানটি বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কোষ কে ধ্বংস করে। এই উপাদানটি শরীরের ক্ষতিকর ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। রসুনের প্রধান উপকারী দিক হচ্ছে এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। আর আমরা জানি পেনিসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রক্ত সঞ্চালন হয় যার কারণে সেটি শিথিল থেকে শক্ত মজবুত হয়। 

পেনিসে যত পরিমানে রক্ত সঞ্চালন ঘটবে তত বেশি বড়, মোটা, শক্ত ও মজবুত হবে। তাই প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে এক কোয়া কাঁচা রসুন আপনার নিয়মিত খাওয়া উচিত। প্রিয় পাঠক আমরা ইতিমধ্যেই পেনিসের জন্য রসুনের উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানতে পারবো বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

পেনিসে মধু ব্যবহারের নিয়ম

মধু আমাদের চির পরিচিত একটি খাদ্য। মধুর অনেক বিশেষ গুণ রয়েছে। মধুতে কিছু কিছু বিশেষ উপাদান থাকে যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে। তবে মধু খাওয়ার পাশাপাশি অনেকে পেনিসে ব্যবহার করে। ইনিশের ব্যবহার করার ফলে নাকি পেনিসের শিরাগুলো সতেজ থাকে। 

পেনিসের মধু ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম হাতে একটু মধু নিয়ে পেনিসের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত ভালোভাবে মালিশ করতে হবে এভাবে দিনে ১ থেকে ২ বার উক্ত ম্যাসাজটি করতে পারেন। তবে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের মধু মাখার আগে এ বিষয়টা নিয়ে ভাবা উচিত। তবে মধু পেনিসে ব্যবহার করার চাইতে খেলে বেশি উপকৃত হবেন বলে আমি মনে করি। 

কেননা মধু বিয়ে মাসাজ করলে তেমন কোন ফলাফল পাওয়া যায় না। বর্তমান সময়ে বাজারে কিছু ক্রিম পাওয়া যায় অথবা কিছু জেল পাওয়া যায় যেগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার পেনিস বড় মোটা হতে পারে। প্রিয় পাঠক আমরা ইতিমধ্যে পেনিসের মধুর ব্যবহার সম্পর্কে জেনে গেছি। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানতে পারবো বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

পেনিস মোটা করার ক্রিম

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা পেনিস নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকে। পেনিসের সাইজ তুলনামূলক ছোট এবং চিকন হওয়ার কারণে তারা নানারকম দুশ্চিন্তাই ভোগে। দুশ্চিন্তাই ভোগার আরেকটি বিশেষ বিশেষ কারণ রয়েছে সেটি হচ্ছে পর্নোগ্রাফি। যারা পর্ন দেখে সেগুলোতে যারা অভিনয় করে তাদের লিঙ্গের সাইজ অনেক বড় এবং মোটা দেখায়। 

তাই বাংলাদেশের মানুষ অনেকেই পেনিসের সাইজ তাদের মত না হওয়ার কারণে অনেক বেশি দুশ্চিন্তাই থাকে এবং পেনিস মোটা করার ক্রিম খুঁজে। প্রথমত পেনিস মোটা করার কোন ক্রিম নেই এবং দ্বিতীয়তঃ পর্নোগ্রাফিতে যারা অভিনয় করে তারা বিশেষ সার্জিক্যাল উপায়ে লিঙ্গের আকার মোটা ও বড় করে। জন্মগতভাবে পেনিসের যে আকার থাকে বয়স বাড়ার সাথে সাথে বাড়তে থাকে।

 আমরা উপরিক্ত আলোচনা থেকে বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। সেখান থেকে আমরা জেনেছি আমাদের পেনিসের আকার সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন কতটুকু হতে পারে। পেনিসের আকার নির্ভর করে নিজের বংশগতির অর্থাৎ পূর্বপুরুষদের আকারের উপর। তাই পেনিস মোটা করার জন্য আলাদা কোন ক্রিম এর প্রয়োজন হয় না। 

বাজারে আপনারা নানা ধরনের ক্রিমের বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন এগুলো সবই ভুয়া। এগুলো ক্রিম দ্বারা কোন উপকার হয় না। তাই বলা যায় পেনিস মোটা করার জন্য কোন ক্রিম হয় না। এটা প্রাকৃতিক এবং বংশগতির উপর নির্ভর করে। আজকের পাট থেকে আমরা জানতে পারলাম বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আদর্শ সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

পেনিস শক্ত রাখার ঔষধ

প্রিয় পাঠক উপরিক্ত তথ্য থেকে আমরা পেনিস সম্পর্কে নানা রকম তথ্য ইতিমধ্যেই জেনে গেছি। এখন আমরা জানবো পেনিস শক্ত রাখার ঔষধের নাম। পেনিস শক্ত রাখার জন্য একটি সুপরিচিত এবং বিখ্যাত ঔষধ হচ্ছে ভায়াগ্রা। ভায়াগ্রা হচ্ছে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন অর্থাৎ লিঙ্গ শিথিলতার জন্য ব্যবহৃত প্রথম অনুমোদিত ঔষধ। 

এটি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া একটি ঔষধ। ভায়াগ্রা মূলত পুরুষের লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং আমাদের মস্তিষ্কে নাইট্রিক অক্সাইড নামক এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান নিঃসরণ করে। এর মাধ্যমে আমাদের লিঙ্গের ধমনীতে প্রবাহিত হয় এবং সাইক্লিক জিএমপি নিঃসরণ হয়। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে ভায়াগ্রা কতটা গুরুত্বপূর্ণ একটি ঔষধ। ঔষধ ব্যতীত প্রাকৃতিক উপায়ে পেনিস শক্ত রাখা যায়।

প্রাকৃতিক উপায়ে পেনিস শক্ত রাখতে হলে নিয়মিত নিজের কাজগুলো করতে হবে।
  • নিয়মিত ব্যায়াম
  • পর্যাপ্ত পুষ্টি গ্রহণ
  • ধূমপানও মধ্যপন ত্যাগ
  • মাস্টারবেশন ত্যাগ
উপরোক্ত কাজগুলো করলেও প্রাকৃতিক উপায়ে লিঙ্গ শক্ত করা যায়। সুতরাং আমরা পেনিস শক্ত রাখার ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছি। আজকের পোস্টে আমরা জানতে পারলাম বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আর্দশ সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

পেনিসের মাথায় ফুসকুড়ি চিকিৎসা

আমাদের চারপাশে যারা রয়েছে তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের গোপনাঙ্গে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে। কিন্তু আমরা লোকলজ্জার ভয়ে কাউকে বলতে পারি না। এমনকি ডাক্তারের সাথেও এইসব বিষয়ে কথা বলতে আমাদের অনেক লজ্জাবোধ হয়। আজকের পোস্টে আমরা জানতে পারলাম বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত এবং পেনিসের আর্দশ সাইজ কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

যেকারনে গোপনে থাকা অবস্থাতেই আমাদের এই রোগগুলা বড় আকার ধারন করে। আমাদের এইসব গোপন সমস্যা ডাক্তারকে লজ্জা না করে খুলে বলতে হয়। কারন না বললে আমরা সঠিক চিকিৎসা পাবো না। এর ফলে আমাদের শরীরে নানা ক্ষতি হয়ে থাকে। এখন চলুন জেনে নেই পেনিসের মাথায় ফুসকুড়ি হলে কোন ধরনের চিকিৎসা নেওয়া উচিত তা সম্পর্কে।
  • পেনিসের ওপরের অংশ সবসময় পরিস্কার করে রাখা উচিত।
  • বিভিন্ন ধরনের ফাংগাস দূর করা ক্রিম পাওয়া যায় যা আমরা পেনিসের মাথায় ব্যবহার করতে পারি।
  • আমরা যে কাপড় পরবো তা যেন অবশ্যই নরম হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • কাপড়ের জন্য উপযোগী এবং স্বাস্থ্যসম্মত ডিটারজেন্ট পাউডার ব্যবহার করতে হবে।
  • মোটা পোশাক পরিধান করা যাবে।
  • শরীরে ঘাম হলে সেই সব পোশাক যত দ্রুত সম্ভব শরীর থেকে খুলে ফেলে ঘামমুক্ত পোশাক পরা উচিত।
  • অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • যেসকল সাবানে এলারজির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় সেসকল সাবান শরীরে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • নিয়মিত গোসল করে শরীরকে পরিস্কার রাখতে হবে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম বাংলাদেশের মানুষের পেনিসের সাইজ কত, পেনিসের আদর্শ সাইজ কত, পেনিসের রসুনের উপকারিতা, পেনিসের মধু ব্যবহারের নিয়ম, পেনিস মোটা করার ক্রিম, পেনিস শক্ত রাখার ঔষধ এবং তাই ফুসকুড়ি চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত।

সর্বশেষ পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটি লাইক দিয়ে এবং ফলো দিয়ে এদের সাথেই থাকবেন। আমরা নিয়মিত আপনাদের সমস্যার সমাধান গুলো খুঁজে বের করে আপনাদের সামনে তুলে ধরি। পরিচিত বন্ধুবান্ধব যারা পেনিস নিয়ে নানারকম প্রশ্ন খোঁজে এবং পেনিস নিয়ে চিন্তিত থাকে তাদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের জানার সুযোগ করে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url