বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত। এছাড়াও আজকের পোস্টে আমরা বাচ্চাদের কাশির সিরাপ কোনটা ভালো, বাচ্চাদের সর্দি কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম, বাচ্চাদের শুকনো কাশির সিরাপ এর নাম, বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম, বাচ্চার কাশি হলে করনীয়, ছোট বাচ্চার কাশির ওষুধ, বাচ্চার কাশি হলে করণীয়, ৬ মাসের বাচ্চার কাশি বাচ্চাদের কাশির সিরাপ টোফেন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা করবো।
তাহলে চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের সর্দি কাশির বিভিন্ন ঔষধ এবং সিরাপ সম্পর্কে।
বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার
বিভিন্ন কারনে বাচ্চাদের অনেক সময় সর্দি কাশি লেগে থাকে। অনিয়মিত খাবার, ঠান্ডা পরিবেশে বসবাস, ঠান্ডা জাতীয় খাবার ইতাদি খেলে বাচ্চাদের সর্দি কাশির সমস্যা শুরু হয়ে থাকে। এই সমস্যা সমাধানে আমরা ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করি।
অনেক সময় সর্দি কাশির সমস্যা দূর হয়ে যায়। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সমস্যা থেকে যায়। তখন আমাদের ডাক্তারের শরনাপন্ন হতে হয় এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়াতে হয়। এখন চলুন সর্দি কাশির ক্ষেত্রে ডাক্তাররা যেসব ঔষধ রেকোমেন্ড করে থাকেন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নেই। ঔষধসমুহ নিম্নরুপঃ
- রেমকফ
- এবেক্স
- টোটি ফেন
- তুসকা
- টোফেন
- ই কফ
- মধুভাস
- এমব্রক্স
- এডোভাস ইত্যাদি।
বাচ্চাদের কাশির সিরাপ কোনটা ভালো
পূর্বে আমরা বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের কাশির সিরাপ সবথেকে ভালো কোনটি তা সম্পর্কে। বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে আমরা ঘরোয়া বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ঔষধ দিয়ে থাকি।
সর্দি কাশি হলেই যে শিশুকে সিরাপ খাওয়াতে হবে এমন ধারনা ভুল। কারন অতিরিক্ত সিরাপ খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের খিচুনী, ঝিমুনী, কিডনি এবং লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। কারন কাশির সিরাপে অনেক বেশি পরিমানে হাইড্রোকার্বন থাকে।
তবুও যদি ডাক্তার পরামর্শ দিয়ে থাকে তবে সেক্ষেত্রে আপনি বাচ্চাদের সিরাপ খাওয়াতে পারেন। এখন চলুন জেনে নেই বাজারে সবথেকে ভালো এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত ঔষধ সম্পর্কে। ঔষধসমুহ নিম্নরুপঃ
- প্রোমেথাজিন ওরাল সল্যুশন
- কফেক্সমালিন
- মেকফ
- মাগরিপ ইত্যাদি।
বাচ্চাদের সর্দি কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম
বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে আমরা পূর্বে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের সর্দি কাশির এন্টি-বায়োটিক ঔষধের বিভিন্ন নাম সম্পর্কে। বাচ্চাদের সিরাপ খাওয়ানোর পরেও যদি তাদের সর্দি কাশি দূর না হয়, তবে সেক্ষেত্রে আমরা বাচ্চাদের বিভিন্ন এন্টি-বায়োটিক ঔষধ খাওয়ানোর চেষ্টা করি।
কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না কোন এন্টিবায়োটিক শিশুর জন্য সঠিক হবে। এখন চলুন জেনে নেই শিশুদের এন্টি-বায়োটিক এর নাম সম্পর্কে। এন্টি-বায়োটিকসমুহ নিম্নরুপঃ
- Azin 250 mg
- Adiz 250 mg
- Napa 50 ml
- Xcel 100 ml
- Ace 60 ml
- Cef - 3
বাচ্চাদের শুকনো কাশির সিরাপ এর নাম
পূর্বে আমরা বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা বাচ্চাদের শুকনা কাশির সিরাপ সম্পর্কে জানব। বাচ্চাদের সর্দি কাশির সময় আমরা সব চাইলেই যেকোনো সিরাপ দিতে পারি না। কারন এতে করে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
কাশির ধরন অনুযায়ী আমাদের উচিত বাচ্চাদের সিরাপ দেওয়া। কারন আলাদা আলাদা সিরাপ আলাদা আলাদা কাজে ব্যবহার করা হয়। অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় বাচ্চাদের শুকনা কাশি দেখা দিচ্ছে।
সেসময় আমরা চিন্তিত হয়ে পড়ি কোন ধরনের সিরাপ সেই সময় খাওয়ানো উচিত এইটা ভেবে। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের শুকনা কাশি হলে কোন সিরাপ সবথেকে ভালো হবে তা সম্পর্কে।
- বেনিলিন
- মুসিনেক্স
- রবিটুসিন
বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম
পূর্বে আমরা বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম সম্পর্কে। বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করার পরেও যখন আমরা দেখি বাচ্চাদের কাশি দূর হচ্ছে না তখন আমরা এন্টিবায়োটিক খাওয়ানোর জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করি।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা তখন বাচ্চাদের এন্টি-বায়োটিক দিয়ে থাকি। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের কাশির কিছু এন্টিবায়োটিক এর নাম সম্পর্কে।
- ব্রোলিট ৪ এমজি
- এসোরেক্স ১৫ এমজি
- কিটো-এ
- ফেক্সো ১২০
- ক্লারিক্স
- এমব্রক্স ইত্যাদি।
বাচ্চার কাশি হলে করণীয়
আজকের পোষ্টের আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত। উপরিক্ত তথ্য থেকে আমরা ইতিমধ্যেই উক্ত বিষয়ে বিস্তারিত জেনে গেছি। এখন আমরা জানবো বাচ্চার কাশি হলে করণীয় কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত। হয়তো অসাবধানতা অথবা বিভিন্ন কারণে আপনার বাচ্চার কাশি হতে পারে। কাশি হলে ঔষধ বা সিরাপ খাওয়ার পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু চিকিৎসা সেবা নিলে কাশি থেকে দ্রুত মুক্তি মেলে। তাই বাচ্চার সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পেতে নিম্নোক্ত ঘরোয়া চিকিৎসাগুলো মেনে চলবেন।
- বাচ্চার শরীর গরম বা উষ্ণ রাখার চেষ্টা করবেন।
- গোসল না করিয়ে হালকা গরম পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন।
- ছোট বাচ্চাকে বুকের দুধ ও তরল পানিীয় পান করান।
- বাচ্চার বয়স যদি এক বছরের বেশি হয় তাহলে তাকে শিশুদের স্যুপ খাওয়ান।
- বয়স যদি দুই বছরের অধিক হয় তাহলে কমলালেবুর রস খাওয়ান।
- এক চিমটি আদার রস ও মধু মিশ্রণ করে খাওয়ান।
- তুলসী পাতার রসের সাথে সামান্য মধু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
- সামান্য পরিমাণ সরিষার তেলের মধ্যে দুই থেকে তিন কোয়া রসুন নিয়ে হালকা গরম করে পেট পিট ও গলায় মালিশ করুন।
- সর্দি কাশি দূর করার জন্য হলুদ মেশানো গরম দুধ খাওয়াতে পারেন।
- লেবুর সাথে এক চামচ মধু নিচে খাওয়ান।
- সর্বোপরি ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
৬ মাসের বাচ্চার কাশি
একদম ছোট অর্থাৎ ৬ মাসের বাচ্চার কাশি হলে আপনি কি করবেন এটা অনেকেরই অজানা। ছোট ছোট বাচ্চার বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হলে মায়েরা অনেক বেশি চিন্তিত থাকে। ছোট ছোট অসুখগুলোর মধ্যে কাশি অন্যতম। তাই বাচ্চার কাশি হলে সেই অবস্থায় কি করবেন সেই সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিত আলোচনা করব। আজকের পোষ্টের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে বাচ্চাদের সর্দি-কাশি সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত।
বুকের দুধ পান করান
শুধুমাত্র সর্দি কাশি হলেই যে বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করাতে হবে সেরকম কোন কথা নেই। মায়ের বুকের দুধে অধিক পরিমাণে পুষ্টিগুণ এবং অন্যান্য উপাদান থাকে। যা বাচ্চার ছোটখাটো বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান দেয়। সাধারণত সর্দি কাশি হলে বাচ্চারা দুধ পান করতে চায় না। তারপরও দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করে যেতে হবে।
"সাকশন পাম্প"
শিশুদের সর্দি কাশির জন্য নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে তাই নাকের জন্য সাকশন পাম্প ব্যবহার করা হয়। এটার মাধ্যমে বাচ্চাদের বন্ধ নাক পরিষ্কার করা যেতে পারে। প্রতিবার ব্যবহারের পর সাকশন পাম্প নরম সুতি কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
জোয়ান ও রসুনের বাষ্প
রসুন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ঔষধি ফল। যাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে। জোয়ানও হচ্ছে ভাইরাস নাশক হিসেবে কাজ করে। তাই চুলায় দুই থেকে তিন কোয়ার রসুন ও একটু জোয়ান ভেজে নিন। এরপর একটি তীব্র ঝাঁজালো গন্ধ বের হতে থাকবে। মিশ্রণটি ঠান্ডা হওয়ার পর আপনার বাচ্চার নাকের সামনে ধরুন। এই মিশ্রণটির গন্ধ আপনার বাচ্চার সর্দি কাশি সারিয়ে তুলবে।
তেল মালিশ
এক কাপ তেলের মধ্যে দুই থেকে তিন কোয়ার রসুন নিয়ে একটু হালকা গরম করে বাচ্চার বুক পিট ও গলায় মালিশ করে দিন। এটা খুব দ্রুত সর্দি কাশি থেকে মুক্তি মিলবে।
বাচ্চার মাথা উঁচু করে দিন
সর্দি লাগলে সচরাচর নাকগুলো বন্ধ হয়ে যায়। আপনার বাচ্চার নাক বন্ধ হয়ে যেন ঘুমাতে অসুবিধা না হয় সেজন্য মাথায় একটু উঁচু করে সামনের দিকে ঝুকে দিন।
হাত পরিষ্কার রাখা
সর্দি থাকা অবস্থায় বাচ্চার আশেপাশে সবাইকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বিশেষ করে মায়ের হাত পরিষ্কার রাখতে হবে। কারণ বারবার সর্দি মুছতে গিয়ে যদি অপরিষ্কার হাতে লেগে থাকা কোন জীবাণু বাচ্চার নাকি সংক্রামক না করতে পারে।
বুক হাত পা ঢেকে রাখা
আমরা জানি ঠান্ডা লাগলে সর্দি ও কাশির উপক্রম হয়। তাই বাচ্চার বুকে এবং হাত পায়ে যেন ঠান্ডা না লাগে সেজন্য বাচ্চার হাত পা বুক ঢেকে রাখতে হবে। সাথে বাচ্চার মাকে যেন ঠান্ডা না লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
ছোট বাচ্চার কাশির ওষুধ
ছোট বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলেই আমাদের গ্রামের মায়েরা সর্দি কাশি নানা রকম সিরাপ খাওয়ায়। আসলে সর্দি-কাশি সিরাপের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে যেগুলো আমাদের অনেকেরই অজানা। ছোট বাচ্চার সাধারণ কাশির জন্য উপরিক্ত আলোচ্য ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো যথেষ্ট। সঠিকভাবে ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো গ্রহণ করলে এবং বাচ্চার দেখভাল করলে খুব তাড়াতাড়ি সর্দি কাশি থেকে মুক্তি মিলে। তাই ছোট বাচ্চার জন্য কোন কাশির ঔষধ না খাওয়া নয় উত্তম।
কেননা কাশির ঔষধে বিভিন্ন রকম ক্ষতিকর উপাদান থাকে যেমন হাইড্রোকার্বন, সিউডোএফিড্রিন, ডেক্সটো মেথরফেন, ডাইথিলিন গ্লাইকল, গুয়াইফেনেসিস, অ্যান্টিহিস্টামিন ইত্যাদি ক্ষতিকর উপাদান থাকে। এগুলো ছোট বাচ্চার মৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। যদিও কোন মা তার ছোট্ট শিশুকে কাশির ঔষধ সেবন করান তাহলে কাশির সিরাপের মোড়কে অবশ্যই এই উপাদানগুলো আছে কিনা দেখে নিবেন।
বাচ্চাদের কাশির সিরাপ টোফেন
পূর্বে আমরা বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চাদের কাশির সিরাপ টোফেন সম্পর্কে। আমরা এখনো বাচ্চাদের সর্দি বা কাশি হলে টোফেন এর ওপর নির্ভর করে থাকি। কারন অনেক আগে থেকেই টোফেন অনেক ভালোমত শিশুদের সর্দি কাশির সমস্যা সমাধান করে আসছে।
টোফেন শিশুদের সর্দি কাশি দূর করে থাকে। এর পাশাপাশি বাচ্চাদের হাপানি দূর করে, শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর করে থাকে, কফ তরল করে যার কারনে আমরা কফ থেকে মুক্তি পাই, বিভিন্ন ধরনের প্রদাহজনিত অসুখ থেকে মুক্তি পাই।
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ সেবন করার নিয়ম - ১ মিলিগ্রাম করে দিনে ২ বার খেতে হবে। যাদের বয়স ৩ বছরের বেশি তাদের ক্ষেত্রে ১ মিলিগ্রাম করে দিনে ২ বার খাবারের সাথে খেতে হবে। এতে করে সর্দি কাশির সমস্যা দূর হয়ে যায়। বর্তমানে এই ওষুধের মুল্য রাখা হয় ১০০ মিলিতে ৭৫ টাকা।
লেখকের মন্তব্য
আজকের পোস্ট থেকে আমরা বাচ্চাদের সর্দি কাশির সিরাপ স্কয়ার সম্পর্কে জেনেছি। এছাড়াও আজকের পোস্টে আমরা আরও জেনেছি বাচ্চাদের কাশির সিরাপ কোনটা ভালো, বাচ্চাদের সর্দি কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম, বাচ্চাদের শুকনো কাশির সিরাপ এর নাম, বাচ্চাদের কাশির এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম, বাচ্চার কাশি হলে করনীয়, ছোট বাচ্চার কাশির ওষুধ, বাচ্চার কাশি হলে করণীয়, ৬ মাসের বাচ্চার কাশি বাচ্চাদের কাশির সিরাপ টোফেন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। আমরা প্রতিনিয়ত এই ধরনের পোস্ট আপনাদের উদ্দেশ্যে শেয়ার করে থাকি। নিয়মিত পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url