চোখের অঞ্জনি ঔষধ - চোখের অঞ্জনি ড্রপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো চোখের অঞ্জনি ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত। আজকে আর্টিকেল থেকে আমরা আরো জানবো চোখে অঞ্জনির ড্রপ, চোখের অঞ্জনি কি ছোঁয়াচে, চোখের অঞ্জনি কতদিন থাকে, চোখের অঞ্জনি সারানোর উপায়, চোখের অঞ্জনি চিকিৎসা, চোখের অঞ্জনি অপারেশন এবং চোখের অঞ্জনি পাকানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। আপনি যদি আপনার সন্তানের অথবা আপনার নিজের চোখের অঞ্জনি জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্যই। কেননা আজকের পোস্টে আমরা অঞ্জনি জনিত সকল সমস্যা এবং প্রশ্নের সমাধান দিয়ে দিব।
তাই সমাধান পেতে সম্পূর্ণ পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়বেন।
চোখের অঞ্জনি ঔষধ
চোখের অঞ্জনি হচ্ছে এক ধরনের সংক্রামক রোগ যা আমাদের চোখের পাতাকে প্রভাবিত করে। অঞ্জনিকে সাধারণত হোডিওলামও বলা হয়। অঞ্জনি সাধারণত চোখের পাতার ভেতরে বাইরের পিষ্ঠ তলে হতে পারে। এটি চোখের পাতার ওপর ছোট্ট একটি ব্রণের মতো ফোসকা টাইপ হয়ে ফুলে যেতে পারে। আজকের পোষ্টের আলোচনার বিষয় হচ্ছে চোখের অঞ্জনি ঔষধ সম্পর্কিত।
চোখের অঞ্জনি সাধারণত নানারকম কারণে হতে পারে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে চোখে ময়লা জমা, চোখ অপরিষ্কার রাখা, নোংরা পানি দ্বারা চোখ ধৌত করা ইত্যাদি। তবে গ্রামের মধ্যে একটি বিষয় প্রচলিত আছে যে অঞ্জনি নামক এক ধরনের প্রাণীর দিকে তাকালে অথবা তাকে ছুলে চোখে অঞ্জনি বের হয় এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট কথা। তবে আপনার চোখে যদি অঞ্জনি বের হয়ে যায় তাহলে আপনি ঘরোয়া কিছু উপায়ে এটির সমাধান করতে পারবেন।
একটি অঞ্জনি সাধারণত দুই থেকে তিন দিন স্থায়ী থাকে। তারপরে আপনা আপনি সেটি ভালো হয়ে যায়। তবে ব্যক্তিবেদে এই সময়ের তারতম্য দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে কোন ওষুধ না সেবন করে নিম্নোক্ত ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করলে আপনি অঞ্জনি সমস্যা থেকে সমাধান পাবেন।
- একটি শুকনো তোয়ালে নিন।
- এবার উক্ত তোয়ালকে হালকা গরম করুন।
- এবার সেই কাপড় দিয়ে আপনার অঞ্জনের স্থানে কয়েকবার সেঁক দিন।
- এভাবে দিনে দুই থেকে তিনবার সেঁক দিন দেখবেন খুব অল্প সময়ে অনেক আরাম পাবেন।
- সেঁক দেয়ার মাধ্যমে অঞ্জনির ভেতরকার ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মরে যায়।
- পেয়ারার পাতা জীবাণু ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে। তাই অঞ্জনের সমস্যার সমাধানের জন্য শুকনো পেয়ারার পাতা রাখে তাও দিয়ে একটি কাপড়ের মধ্যে নিয়ে সেঁক দিন।
- অঞ্জনি সমস্যা সমাধানের জন্য এক ধরনের তেল ব্যবহার করা হয় যেমন ক্যাস্টর অয়েল। এটি অতি সহজে চোখের প্রদাহ দূর করার ক্ষমতা রাখে।
উক্ত উপায় গুলো ব্যবহার করার পরেও যদি আপনার বারবার অঞ্জনি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
চোখের অঞ্জনি ড্রপ
চোখের অঞ্জনির জন্য অনেকেই অনেক ধরনের ড্রপ ব্যবহার করে থাকে। আসলেই কি চোখের অঞ্জনির জন্য ড্রপ ব্যবহার করা উচিত। সে সম্পর্কে আমরা এখন জানবো। আমরা উপরিক্ত আলোচনা থেকে জেনে গেছি অঞ্জনি সাধারনত একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ। সুতরাং ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করার জন্য আপনি চাইলে আপনার চোখে অর্থাৎ অঞ্জনির উপর ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনি কোন ধরনের ড্রপ ব্যবহার করবেন।
বাজারে এক ধরনের ড্রপ পাওয়া যায় যেটা নাম হচ্ছে Lupibrin 1% Eye Drop। উক্ত ড্রপটি আপনার অঞ্জনি সমস্যার সল্যুশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি চোখের ড্রপ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি আমাদের চোখের অকুলার হাইপারটেনশন সমস্যা জনিত কারণে ব্যবহৃত হয়। আবার অনেকেই Optiflox Eye Drop ব্যবহার করে থাকে। উক্ত ড্রপটি সাধারণত একটি অ্যান্টিবায়োটিক রক যা চোখের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে চোখের রক্ষা করতে সাহায্য করে।
একটি সাধারণত ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমন এর বিরুদ্ধে লড়াই করে চোখকে সুরক্ষিত রাখে। সুতরাং চোখের অঞ্জনির জন্য আমরা নিম্নোক্ত ড্রপগুলো ব্যবহার করতে পারি।
- Optimox 0.5% Eye Drop
- Optiflox Eye Drop
- Lupibrin 1% Eye Drop
উপরের ড্রপগুলো সাধারণত ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামক এর হাত থেকে চোখকে বাঁচাতে সাহায্য করে। আর অঞ্জনি যেহেতু ব্যাকটেরিয়ার কারণে সৃষ্টি হয়ে থাকে তাই আপনি ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে আপনার চোখকে বাঁচাতে অর্থাৎ অঞ্জনি থেকে বেঁচে থাকতে অবশ্যই এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া নাশক চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে চোখের অঞ্জনি ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা ইতিমধ্যেই এই সম্পর্কে উপরিক্ত তথ্য থেকে জেনে গেছি।
চোখের অঞ্জনি কতদিন থাকে
প্রিয় পাঠক আজকে আর্টিকেলের জানার বিষয় হচ্ছে চোখের অঞ্জনি ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা ইতিমধ্যেই এই সম্পর্কে জেনে গেছি। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে চোখের অঞ্জনি কতদিন থাকে। জেনে রাখা ভালো যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অঞ্জনি ১ সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যেই সেরে ওঠে। তবে ব্যক্তি, স্থান ও অঞ্জনির আকারের ওপর এর স্থায়িত্ব নির্ভর করতে পারে।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যেই অঞ্জনি সমস্যা ধীরে ধীরে ভালো হয়ে যায়। তবে অঞ্জনি সৃষ্টি হওয়ার ২/১ দিন পর চোখের ভেতর থেকে ময়লা বের হতে আসতে থাকে। এ সময় আপনি এক টুকরা তুলা বা কাপড়ের অংশ নিয়ে ভিজিয়ে উক্ত ময়লা অথবা পুঁজ পরিষ্কার করতে পারেন। দ্রুত আরামের জন্য অবশ্যই হালকা গরম পানি দ্বারা দিনে ২ থেকে ৩ বার সেঁক দিন।
চোখের অঞ্জনি সারানোর উপায়
পূর্বে আমরা জেনেছি অঞ্জনি একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা। আমাদের চোখে যখন অনেক ময়লা জমে তখন ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে যার পরে চোখে অঞ্জনি সৃষ্টি হয়। তাই অঞ্জনি সমস্যা থেকে বাঁচতে আমাদের অবশ্যই চোখের যত্ন নিতে হবে। চোখ অত্যন্ত মূল্যবান একটি সম্পদ। চোখ দিয়ে আমরা পৃথিবীর আলো দেখতে পাই। তাই আমাদের চোখের প্রতি যত্নশীল হওয়া উচিত। দিনে দুই থেকে তিনবার পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার করা উচিত।
চোখে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধৌত করার পর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে চোখ মোছা উচিত। সাবান দিয়ে হাত ভালোভাবে না ধুয়ে উক্ত হাত চোখে দেওয়া উচিত নয়। এ সকল বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। চোখের অঞ্জনি সারানোর উপায় সম্পর্কে আমরা উপরে একটু আলোচনা করেছি। এখন আমরা চোখে অঞ্জনি সারানোর উপায় সম্পর্কে আরো কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে জানব।
- প্রথমত চোখ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। চোখ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য হালকা কুসুম পানি দ্বারা দিনে দুই থেকে তিনবার চোখ ধৌত করুন।
- ব্যথা এবং তীব্র যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে অঞ্জনির স্থানে হালকা গরম সেঁক দিন।
- অঞ্জনিতে ঘন ঘন হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা আপনার হাতে ময়লা আবর্জনা থাকতে পারে ওইগুলো দ্বারা আরো বেশি সংক্রামিত হতে পারেন।
- অঞ্জনিতে পুঁজ বা রক্ত জমলে একটু ফুটো করে সেগুলো বের করে দেওয়ার চেষ্টা করুন।
- পুঁজি বা রক্ত বের করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এক্ষেত্রে একটি নরম টিস্যু অথবা পাতলা কাপড় ব্যবহার করতে পারেন।
- হালকা গরম পানিতে পরিষ্কার কাপড় ডুবিয়ে চোখে সে একদিন তে দ্রুত আরাম মিলবে।
- অঞ্জনি সারানোর একটি কার্যকারী উপায় হচ্ছে পেয়ারা পাতা। এক্ষেত্রে শুকনো পেয়ারা পাতা গুড়ো করে তাও দিয়ে একটি পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে নিয়ে ঘন ঘন সেঁক দিন।
- আক্রান্ত চোখের গ্রিনটি এর ব্যাগ দিয়ে ভাব দিতে পারেন। গ্রিনটি এ থাকা উপাদান চোখের প্রদাহ বিরোধী হিসেবে কাজ করবে।
- চোখের ব্যাথা ও লালচে ভাব এবং ফোলা কমাতে ধনিয়া পাতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে একটু পানির মধ্যে ধনিয়া পাতা সিদ্ধ করে ধনিয়া গুলো ফেলে দিন এবং উক্ত পানি দ্বারা চোখ ধৌত করুন।
- চোখের অঞ্জনি দূর করতে এবং ফোলা ও প্রদাহ কমাতে এলোভেরা ব্যবহার করতে পারেন। এলোভেরা অত্যন্ত ঠান্ডা একটি উপাদান।
- আক্রান্ত স্থান অর্থাৎ ফোলা স্থানে আলু কেটে দিয়ে রাখতে পারেন। আলুর বিশেষ উপাদান অঞ্জনির ফোলা ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে।
- বেশি সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত নিকটস্থ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
চোখের অঞ্জনি কি ছোঁয়াচে
আমাদের গ্রামে একটি ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে সেটি হচ্ছে চোখের অঞ্জনে একটি ছোঁয়াচে রোগ। অর্থাৎ আপনার যদি অঞ্জনি হয়ে থাকে তাহলে আপনার শরীর ছুলেই অন্য কারো চোখে অঞ্জনি হয়ে যাবে। আবার অনেকেই এটাও মনে করে যে কোন ব্যক্তির চোখে যদি অঞ্জনি বের হয় তাহলে তার চোখে চোখ রেখে তাকালেও অঞ্জনি বের হয়। এই সবগুলো ধারনা ভুল।
কারন আমরা পূর্বে জেনেছি চোখের অঞ্জনে কোন সুবাসে রোগ নয়। অঞ্জনি সাধারণত একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ। চোখে সাধারণত ময়লা জমলে অঞ্জনি বের হতে পারে। অঞ্জনি হচ্ছে একটি ফোড়া অর্থাৎ একটি লালচে দাগ। তাই বলা যায় চোখের অঞ্জনি কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম চোখের অঞ্জনি ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত।
চোখের অঞ্জনি অপারেশন
প্রিয় পাঠক আজকের আমাদের আলোচনার বিষয় হচ্ছে চোখে অঞ্জনি ঔষধ ও চোখের অঞ্জনি ড্রপ সম্পর্কে বিস্তারিত। অনেকেই মনে করে চোখের অঞ্জনি হলে অপারেশন করা প্রয়োজন। তবে জেনে রাখা ভালো অঞ্জনি একটি ছোট এবং তাৎক্ষণিক সমস্যা। একটি অঞ্জনী সাধারণত ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই আপনা আপনি ভালো হয়ে যায়। তাই চোখে অঞ্জনি হলে অপারেশন করার কোন প্রয়োজন নেই।
বরং অপারেশন করলে কোন ভুলত্রুটির কারণে আপনার চোখের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। অঞ্জনি এমন কোন বড় ধরনের রোগ অথবা ফোঁড়া নয় যার জন্য আমাদের অপারেশনের প্রয়োজন রয়েছে। তবে অঞ্জনি হলে চোখের ওই ফোড়ার মধ্যে পূজা অথবা রক্ত জমা হতে পারে। অতিরিক্ত পুজ ও রক্ত জমার কারণে আক্রান্ত স্থান ফুলে যেতে পারে এবং অনেক যন্ত্রণা করতে পারে। যার কারণে অনেকেই অপারেশন করার ব্যবস্থা করে।
জেনে রাখা ভালো চেয়ে অতিরিক্ত পূজা হবে রক্ত জমলে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে রক্ত অথবা পুঁজ বের করে দিলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই চোখের অঞ্জনি ভালো হয়ে যাই। তাই চোখের অঞ্জনির জন্য কোন অপারেশনের প্রয়োজন নেই বললেই চলে। তবে আপনার যদি অতিরিক্ত সমস্যা হয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
চোখের অঞ্জনি পাকানোর উপায়
চোখের অঞ্জনি বের হলে আমরা নানা রকম অশান্তিতে ভুগি। তার মধ্যে একটি হচ্ছে অঞ্জনের ভেতরে যন্ত্রণা করা। অঞ্জনির ফোঁড়ার মধ্যে ও যতবার রক্ত জমা হলে একটু জ্বালা যন্ত্রণা করে। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য অঞ্জন এটি তাকানো প্রয়োজন। তার মানে অঞ্জনিটি পেকে যদি ও যতবার রক্ত বের হয়ে যাই তাহলে খুব দ্রুতই অঞ্জনি ভালো হয়ে যাবে। সকলের মনে একটি প্রশ্ন থাকে যে অঞ্জনি উপায় কি।
জেনে রাখা ভালো যে অঞ্জলি সাধারণত একা একাই পেকে যাই। এটার জন্য আলাদা কোন ঔষধ বা উপায় অবলম্বন করা প্রয়োজন নেই। তবে আপনি চাইলে এক টুকরা কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে দিনে দুই থেকে তিনবার আক্রান্ত স্থানে সেক দিতে পারেন। বারবার সেক দেওয়ার কারণে আক্রান্ত স্থানের অর্থাৎ অঞ্জনির মুখ এমনি এমনি পেকে যাবে এবং সেখান থেকে পুঁজ জমলে বের হয়ে যাবে।
আবার আপনি চাইলে এন্টিবায়োটিক মলম লাগাতে পারেন। অনেকে আবার দ্রুত অঞ্জনি পাকানোর জন্য বরিক পাউডারের সেঁক দিয়ে থাকে। তাহলে আচ্ছা আশা করছি চোখের অঞ্জনি পাকানোর কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে গেছেন আপনারা। আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানলাম চোখের অঞ্জনি ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত।
লেখকের শেষকথা
আজকের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম চোখের অঞ্জনি ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত। আজকে আর্টিকেল থেকে আমরা আরো জেনেছি চোখে অঞ্জনির ড্রপ, চোখের অঞ্জনি কি ছোঁয়াচে, চোখের অঞ্জনি কতদিন থাকে, চোখের অঞ্জনি সারানোর উপায়, চোখের অঞ্জনি চিকিৎসা, চোখের অঞ্জনি অপারেশন এবং চোখের অঞ্জনি পাকানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
সর্বপরি পোস্টটি ভালো লাগলে একটি লাইক ও ফলো দিয়ে আমাদের পাশেই থাকবেন। যেকোনো অভিযোগ থাকলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে অবশ্যই জানিয়ে দেবেন। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের অঞ্জনি সমস্যার সমাধান এতে সাহায্য করুন।
রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url