১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় বন্ধুরা আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানবো ১ মাসের বাচ্চার পায়খানানা হলে করনীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা আরো জানবো ২ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়, তিন মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়, বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়, ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় এবং ২ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। আপনি যদি আপনার বাচ্চার পায়খানাজনিত সমস্যা নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য। আজকের পোস্টে আমরা বিভিন্ন বয়সের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। 
১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন বয়সী বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে।

১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়

ছোট্ট নবজাতক শিশুরা যেহেতু কথা বলতে পারে না সেহেতু নানারকম অসুখ-বিসুখ এবং অসুবিধার কথাও তারা মা বাবার কাছে প্রকাশ করতে পারে না। তাই মা-বাবাকে তাদের সমস্যাগুলো বুঝে নিতে হবে। বাচ্চাদের অসুখ-বিসুখ এবং সমস্যার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে পায়খানা না হওয়া। পায়খানা না হওয়া এক মাস থেকে শুরু করে দুই তিন বছরের বাচ্চার ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে। তাই মায়েরা যদি এই বিষয়ে অবগত না থাকে তাহলে জটিল সমস্যা সম্মুখীন হতে পারে। পায়খানা না হলে বাচ্চার পেটে গ্যাস জমা হয়ে যেতে পারে এতে পেট ফুলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। 

একটি নবজাতক শিশু সাধারণত মায়ের বুকের দুধ পান করার সময় থেকে দিনে ২০ থেকে ২৫ বার পর্যন্ত পায়খানা করে থাকে। যদি এর কম পরিমাণ পায়খানা করে তাহলে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে ভেবে দেখা উচিত। অন্যদিকে প্রতি 24 ঘন্টায় কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ বার প্রসব করবে। সুতরাং এর চেয়ে কম পায়খানা ও প্রসাব করলে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে। তাই আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় সম্পর্কে। তাহলে চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিই.

  • প্রথমত বাচ্চার শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন।
  • বাচ্চার পায়ুপথে কোন অস্বাভাবিকত্ব আছে কিনা দেখতে হবে।
  • কিছু কিছু জন্মরোগেও বাচ্চাদের পায়খানা দেরিতে হয় যেমন হার্শপ্রাং, সিস্টিক ফাইব্রোসিস ইত্যাদি এগুলো বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
  • বেশি বেশি বুকের দুধ পান করান এতে বাচ্চার পায়খানা অনেক নরম হবে এবং সহজেই বের হয়ে আসবে।
  • প্রতিদিন খাওয়ানোর পর বাচ্চার তলপেট এবং বুক তেল দিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। এতে পেট থেকে গ্যাস পায়খানা বের হতে সাহায্য করবে।
  • একটু পরিমাণ অলিভ অয়েল হাতে নিয়ে বাচ্চার নাভির ডান পাশ এবং বাম পাশ থেকে ধীরে ধীরে নিচে নামান।
  • বাচ্চার যদি পায়খানা না হয় অথবা পায়খানা শক্ত হয় তাহলে গ্লিসারিন সাপোটার মলদ্বার দিতে পারেন।
  • হালকা করে ঝাকুনি দিবেন তবে ঝাকুনের পরিমাণটা যেন খুবই হালকা হয়। এতে করে আপনার বাচ্চার এটা নড়াচড়া করবে এবং সহজেই পায়খানা বের হবে।
  • বাচ্চার মাকে শাকসবজি, পেঁপে, ডাল ইত্যাদি খেতে হবে।
  • বাচ্চা যদি খুব বেশি হাত-পা মোচড় দিয়ে কান্নাকাটি করে তাহলে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
প্রিয় পাঠক উপরিক্ত তথ্য থেকে আমরা ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। বাচ্চা যেহেতু খুব ছোট তাই পায়খানা জনিত সমস্যা অথবা যেকোনো রোগব্যাধিতে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে পরামর্শ গ্রহণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

২ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়

উপরেরটা তথ্য থেকে আমরা জেনে গেছি যে ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। এখন আমরা জানবো ২ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে। আসলে ১ থেকে ১ বছর সময় পর্যন্ত একজন বাচ্চার ক্ষেত্রে একই ধরনের পরামর্শ প্রযোজ্য। বাচ্চার বিভিন্ন কারণে পায়খানা না হতে পারে। কারণগুলোর মধ্যে প্রধান হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক রোগ ব্যাধি। আবার হতে পারে মায়ের বিভিন্ন ধরনের খাবারের অনিয়ম। 

সুতরাং একটি নবজাতকের সুস্বাস্থ্য এবং ভালোর জন্য তার মাকে অবশ্যই বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন হতে হবে। তা না হলে মায়ের রোগ ব্যাধি সন্তানের শরীরে প্রবেশ করবে এবং প্রকাশ পাবে। নিচে আমরা জানব ২ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে।

  • প্রথমত খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চা কতদিন পর পর পায়খানা করে। এখন কতদিন পরপর বাচ্চা পায়খানা করছে। এই অনিয়ম দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার বাচ্চার সমস্যা। একটি বাচ্চা সাধারণত দিনে ২০ থেকে ২৫ বার কিংবা তার কম বা বেশি পায়খানা করে থাকে। তাই বিষয়ে প্রথমত লক্ষ্য রাখতে হবে।
  • পূর্বেই বলেছি বাচ্চার মাকে খাবার বিষয়ে সচেতন হতে হবে। তাই দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি, পেপে, ডাল খেতে হবে।
  • পায়খানা শক্ত হলে বাচ্চার মলদ্বার গ্লিসারিন সাপোটার দিতে পারেন এতে পায়খানা করার সময় আরাম বোধ করবে।
  • বাচ্চার মাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
  • বাচ্চাকে প্রচুর পরিমাণে দুধ পান করান এতে পায়খানা নরম হবে এবং সহজেই হয়ে যাবে।
  • কালোমেঘ নামে এক ধরনের তিতা ওষুধ বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। উক্ত ওষুধটি পেটব্যথা কমায় ও পায়খানা ক্লিয়ার করে।
  • বাচ্চার পেটে অনেক সময় গ্যাস হওয়ার কারণে ও পায়খানা হয় না। তাই ক্ষেত্রে বাচ্চার পেট ও পিঠ হালকা করে তেল দিয়ে মালিশ করুন।
  • দ্রুত পায়খানা করানোর জন্য বাচ্চাকে কাত করে অথবা একটু মাথা উঁচু করে পেট নিচু করে দিতে পারেন।
  • খুব বেশি সমস্যা হলে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসার দিন।

৩ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়

বাচ্চাদের রোগগুলোর মধ্যে পায়খানা না হওয়া অন্যতম একটি রোগ। প্রায় মায়েদের একটি অভিযোগ যে কুত্তার বাচ্চার পায়খানা ক্লিয়ার হচ্ছে না। পায়খানা ক্লিয়ার না হওয়ার কারণে অনেক কান্নাকাটি করছে। রাতে নিজে ঘুমাচ্ছে না এবং ঘুমাতে দিচ্ছে না। খাওয়াতে অরুচি কিছুই খেতে চাচ্ছে না অন্যথায় পেট ফুলে উঠেছে। এমতাবস্থায় আমাদের করণীয় কি। তার ওপর বাচ্চা অনেক ছোট। ছোট বাচ্চাকে বিভিন্ন ধরনের সিরাপ অথবা ট্যাবলেট খাওয়াতে পারছি না। 

সুতরাং বলে রাখি উপরে আমরা একটি বাচ্চার দিনে স্বাভাবিক প্রসাব ও পায়খানার পরিমাণ জেনেছি। এখন আমরা ৩ মাসের বাচ্চার পায়খানা হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে একটু জানবো।

  • ১ মাস, ২ মাসের বাচ্চার ক্ষেত্রে আমরা যে করণীয় গুলো দেখেছি সেগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন।
  • শিশুকে খাদ্যের সাধারণ পরিবর্তগুলো বিবেচনা করে ফলের রস খাওয়াতে পারেন।
  • পূর্বে বলেছি বেশি বেশি করে বুকের দুধ পান করান। এতে করে খুব দ্রুত পায়খানা নরম হবে এবং ক্লিয়ার হবে।
  • বাচ্চাকে আপেল নাশপাতি এগুলোর অল্প পরিমাণ রস করে খাওয়াতে পারেন।
  • বাচ্চাকে ব্যায়াম করা অর্থাৎ তার হাত-পা ধরে এদিক সেদিক নড়াচড়া করান এতে হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং পায়খানা ক্লিয়ার হবে।
  • বাচ্চার পেট এবং উপুড় করে পিট মাসাজ করুন এতে অনেক উপকার হবে।
  • সর্বোপরি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের সিরাপ বা ওষুধ খাওয়াতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই ভাল ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে না হলে সমস্যা জটিল হতে পারে।

বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়

প্রিয় পাঠক আজকের আলোচনা মূল বিষয় হচ্ছে ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা ইতিমধ্যে উপরিক্ত আলোচনা থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে গেছি। ছোট বাচ্চাদের পায়খানা না হওয়ার প্রধান কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য। কোষ্ঠকাঠিন্য কারণে ছোট বাচ্চাদের পায়খানা ক্লিয়ার হয় না। যার ফলে ক্ষুধামন্দা কমে যায়, পেট ফুলে যায়, বাচ্চা কান্নাকাটি করে, অস্বস্তি বোধ করে। তাই এখন আমরা কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে কি কি করা যায় সে বিষয়ে জানব।

  • বেশি বেশি পানি পান করান।
  • খাবারের তালিকায় ফাইবার বাড়ান।
  • হাইড্রেটেড বজায় রাখুন।
  • নিয়মিত টয়লেট করার অভ্যাস করেন।
  • নরম খাবার খাওয়ার চেষ্টা করান।
  • দুধের সাথে ইসবগুলের ভুষি খাওয়ান।
  • সবজিজাতীয় খাবার খাওয়ান।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করান, নড়াচড়া করান।
  • সর্বপরি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়

বাচ্চারা ছোট থেকে একটু বড় হওয়ার সাথে সাথেই তাদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবন যাত্রার রুটিন একটু পরিবর্তন হয়। এ বয়সে তারা মায়ের বুকের দুধ খাবার পাশাপাশি নানারকম বাইরের খাবার খেতে শুরু করে। কারণে তারা প্রায় নানা রকম পায়খানা না হওয়া অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যায় ভোগে। এমত অবস্থায় মায়েরা নানা রকম চিন্তিত থাকে। 

উক্ত সমস্যার সমাধান করে। এমন অবস্থায় আপনি নিচের নির্দেশনা গুলো মেনে চলতে পারেন। এক বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে নিচের অভ্যাসগুলো গড়ে তোলার চেষ্টা করুন। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানতে পেরেছি ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় কি সে সম্পর্কে।

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করান।
  • ফাস্টফুড খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন।
  • খাবারে অতিরিক্ত তেল বা মসলা ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
  • ঘন ঘন শাকসবজি ও নরম খাবার খাওয়ান।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করান।
  • খাদ্য তালিকায় ফাইবার সমূদ্ধ খাবার বেশি রাখুন।
  • দৌড়াদৌড়ি ছোটাছুটি করতে দিন এটা হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
  • টক দই জাতীয় খাদ্য যেগুলো হজমে সাহায্য করে এবং পায়খানা ক্লিয়ার করে সেগুলো খাওয়ান।
  • শক্ত খাবার খাওয়াবেন না অর্থাৎ খাবার নরম করে খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।

২ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয়

বাচ্চারা ছোট থেকে আস্তে আস্তে যত বড় হতে থাকে তাদের খাদ্যাভাসের পরিবর্তন হয়। হঠাৎ করে নতুন নতুন খাদ্য বয়সের পরিবর্তনের কারনে তার নানা রকম সমস্যায় ভুগে থাকে। সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সমস্যা হচ্ছে পায়খানা না হওয়া অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া। কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা। নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস অথবা কর্মকাণ্ডের উপর এই সমস্যার সমাধান মিলবে। 

উপরে তো তথ্য থেকে আমরা ইতিমধ্যেই ১ মাস থেকে শুরু করে ৩ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হওয়ার করণীয় সম্পর্কে জেনেছি। আমরা এখন ২ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে জানবো।

  • খাবারের পূর্বে পটিং করার অভ্যাস তৈরি করান।
  • খাদ্য তালিকায় শাকসবজি রাখুন।
  • খাবারের সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করান।
  • খাবারের পর নিয়মিত একটু হাঁটা চলা ও ব্যায়াম করান।
  • খাদ্য তালিকায় ফাইবার জাতীয় খাবার রাখুন।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি জনিত খাওয়ার দিন।
  • নিয়মিত খেলাধুলার চর্চা করান এতে খাবার হজম হবে দ্রুত।
  • খুব বেশি কোষ্ঠকাঠিন্য হলে গ্লিসারিন সাপোর্টার ব্যবহার করতে পারেন।
  • ডাল ও পেঁপে জাতীয় খাবার খাটতালিয়া রাখুন।
প্রিয় পাঠক উপরিক্ত করণীয় কাজগুলো নিয়মিত করলে দুই বছরের বাচ্চার পায়খানা না হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানতে পারলাম ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

শেষ কথা

আজকের পোস্ট থেকে আমরা জানলাম ১ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করনীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত। আমরা আরো জানবো ২ মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়, তিন মাসের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়, বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয়, ১ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় এবং ২ বছরের বাচ্চার পায়খানা না হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত।

সর্বপরি পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক ও ফলো দিয়ে ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন। নিয়মিত এরকম তথ্যবহুল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। বন্ধুদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করে তাদের এ বিষয়ে জানার সুযোগ করে দিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাজশাহীি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url